ইউয়িননের অধিকাংশ লোক শিক্ষিত বিধায় এই ইউণিয়নের ভাষা অত্যন্ত মার্জনীয় এবং অধিকাংশই সাধু প্রকৃতির। কথাই বলে ব্যবহারে বংশের পরিচয়্ । এই ইউনিয়নের মানুষের সাথে কথা বললে তার কিছুটা সাদৃশ্য পাওয়া যায়। অতীথি আপ্যায়নে যথেস্ট মার্জনীয়।তবু ও ইউনিয়ন যেহেতু নোয়াখালী তে নোয়াখালীর আঞ্চলীক ভাষা থাকা তো আবশ্যক । যেমনঃ
নোয়াখালী-লক্ষীপুর অঞ্চলের ভাষার বৈশিষ্ট্য একই রকম, একই সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে অবস্থিত বলে এর লোক সংস্কৃতি, লোক ঐতিহ্য, লোকক্রীড়া আচার অনুষ্ঠান প্রায় একই রকম। এখানকার মানুষ প ও ফ স্থলে “হ” উচ্চারন করে। যেমন- পানি<হানি, ফুল<হুল। আমি<আঁই।
”কলা” উচ্চারণ স্থানীয় ভাবে “কেলা” বলা হয়। ক্রিয়াপদে পুরুষ ভেদে “ছত্তি”, “ছেন্নি” উচ্চারিত হয়। “এ” স্থলে অনেক ক্ষেত্রে “অ” উচ্চারিত হয়। যেমন- এখন<অন। “মহাপ্রাণ” ব্যবহার নেই বল্লেই চলে
যেমন-গ,চ,ট,ত,প,স এর ব্যবহার বেশী। অন্যদিকে ঘ,ছ,ঠ,থ,ফ,ভ,শ এর ব্যবহার খুবই সীমিত। কোন কোন ক্ষেত্রে “ঠ” এর স্থানে “ড” উচ্চারিত হয় যেমন কাঠাল<কাঁডাল।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস